মেয়ে দের চিহিদা এখন পুতুলে মিটাচছে
এখন ছেলেরা সেক্স পুতুল কিনে সেক্স চাহিদা মেটাচছে
!!!!!!!!!!!বয়সের সঙ্গে সঙ্গে যৌন আকাঙ্খা কি শেষ হয়ে যায়? বিতর্কিত প্রশ্ন। তাই উত্তরও সুনির্দিষ্ট নয়। কিন্তু, বার্ধক্যেও যৌনেচ্ছা থেকে যাওয়াটা আর যাই হোক অস্বাভাবিক নয়!!!!!। কিন্তু, বার্ধক্যে পা রেখে সঙ্গী বা সঙ্গিনীর কাছে যৌনসুখ সবসময় আশা করা যায় না। আবার ‘অন্য’ রাস্তায় গিয়ে ইচ্ছাপূরণে মন সবসময় সায় দেয় না। সম্পর্কের এমন জটিল পরিস্থিতি পৃথিবীর সব দেশের দম্পতিদের মধ্যেই কম বেশি দেখা যায়। তা সে মুক্তচিন্তার মার্কিন মুলুক হোক বা রক্ষণশীল চিন। কিন্তু, এর থেকে বেরোনোর উপায় কি ? মনোবিদরা একরকম বলবেন। সম্পর্ক!!!!!! বিশেষজ্ঞরাও ভিন্ন পরামর্শ দেবেন। কিন্তু, স্বামীর যৌনেচ্ছা পূরণে সেক্স ডল কিনে দেওয়া ? অবাক লাগলেও এই অসম্ভব চিন্তাকেই সম্ভব করছেন চিনের মহিলারা। সম্প্রতি জ়িয়ান সহ দেশের একাধিক শহরে সমীক্ষায় এই তথ্য মিলেছে।
শুধু জ়িয়ান শহরেই ২০০০ সেক্স ডল বিক্রির দোকান রয়েছে। ১৯৯৮ সালে 100টি ডল বিক্রি করে যাত্রা শুরু করা দোকানগুলি আজ দশগুণ বেশি বিক্রি করছে। দোকানিরাও স্বীকার করে নিচ্ছেন, অনেক সময় বছরে প্রায় ১০ হাজারের মতো সেক্স ডল বিক্রি হয়েছে।
এত বিক্রির কারণ কী ?
বয়স। সাধারণ উত্তর তাই বলে। যেমন সদ্য চাকরি থেকে অবসর নেওয়া এক ব্যক্তি জানিয়েছেন, স্ত্রীর পঞ্চাশে পা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই যৌনমিলনে অনিচ্ছার কথা স্বামীকে জানিয়ে দেন!। কিন্তু, যৌনসুখ মেটানোর জন্য স্বামীকে সেক্স ডল কিনে দেন স্ত্রী। আবার অনেক ক্ষেত্রেই স্ত্রীর বিয়োগের পর সেক্স ডলের শরণাপন্ন হন পুরুষরা। শুধু বৃদ্ধরা নন। অনেক যুবকও প্রথম অভিজ্ঞতার জন্য সেক্স ডল ব্যবহার করছেন বলে জানানো হয়েছে রিপোর্টে। এক সেক্স ডল বিক্রেতা ফেং। জানালেন, “অনেকে নিজের যৌনেচ্ছা খোলাখুলি অচেনা সঙ্গীর সামনে স্বীকার করতে চান না। তাই ইচ্ছাপূরণে
সেক্স ডলকেই বেছে নেন তাঁরা।” এক বৃদ্ধ স্ত্রীর মৃত্যুর পর সেক্স ডল ব্যবহার করেছেন বলে স্বীকার নিয়েছেন। এমনকী স্ত্রীর পোশাক পরিয়ে ডলের সঙ্গে ব্রেকফাস্টও করেন তিনি।
দোকানিদের বক্তব্য অনুযায়ী, আগে ১০০ ইউয়ানে বিক্রি করা সেক্স ডল বর্তমানে ১০০০ ইউয়ানেও বিক্রি হচ্ছে।
হাই রে দুনিয়া
No comments:
Post a Comment