কালিয়া হামিদপুর উপনির্বাচনে পলি বেগমের কৌকার জয়!গোলযোগে আহত তিন চেয়ারম্যান - Know and sharing site in Bangladesh

Breaking

Know and sharing site in Bangladesh

লেখাপড়া টিপস tipscountbd24.blogspot.com

কম খরচে ফেসবুকে এড দিতে!কল করুন:

+88 01776233093

Post Top Ad

কম খরচে ফেসবুকে এড দিতে!কল করুন:

+88 01776233093

Thursday, December 28, 2017

কালিয়া হামিদপুর উপনির্বাচনে পলি বেগমের কৌকার জয়!গোলযোগে আহত তিন চেয়ারম্যান

কালিয়ার হামিদপুর ইউপি নির্বাচনে নৌকার জয়


নড়াইলের কালিয়া উপজেলার হামিদপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান পদে উপ-নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী পলি বেগম এক হাজার ৫১৮ ভোটের ব্যবধানে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন চার হাজার ৮২৯ ভোট। তার একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বি হামিদপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি গোলাম মোহাম্মদ আনারস প্রতীকে পেয়েছেন তিন হাজার ৩১১ ভোট।

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. জসিম উদ্দিন ফল ঘোষণা করেন। বৃহস্পতিবার ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত বিবরিতহীনভাবে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। এই ইউনিয়নের মোট ১১ হাজার ৪৭৯ জন ভোটারের মধ্যে আট হাজার ২০৯ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন। কাষ্টিং ভোটের পরিমাণ ৭১ দশমিক ৫১ ভাগ এবং বাতিল হয়েছে ৬৯টি ভোট।

এদিকে নির্বাচন চলাকালে কুয়াচ্ছন্ন ও শীতকে উপেক্ষা করে সকাল ৮টার দিকে নারী ভোটারা কেন্দ্রে উপস্থিত হন এবং তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন।

সকাল ৮টার দিকে বিষ্ণপুর ভোট কেন্দ্র এলাকায় বিদ্রোহী প্রার্থী গোলাম মোহাম্মদের সমর্থকদের হামলায় নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করতে আসা চাঁচুড়ী ইউপি চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম হিরোক, পুরুলিয়া ইউপি চেয়ারম্যান আমিরুল ইসলাম মনি সহ ছয় জন আহত হন। আহত দু’জনকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

প্রসঙ্গত, গত ২৫ আগস্ট ভোরে কালিয়া উপজেলার হামিদপুর ইউপি চেয়ারম্যান নাহিদ হোসেন মোল্যা সন্ত্রাসীদের গুলিতে নিহত হওয়ার পর ইউনিয়নের চেয়ারম্যানের পদটি শূন্য হয়। এ ঘটনায় নিহত চেয়ারম্যানের স্ত্রী পলি বেগম বাদি হয়ে মুন্সী গোলাম মোহাম্মদকে প্রধান আসামি করে লয়া থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। গোলাম মোহাম্মদ পলাতক থেকেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন।

এদিকে পলি বেগম নির্বাচিত হওয়ার পর তার কর্মী সমর্থকদের মাঝে আনন্দ উল্লাসে ফেঁটে পড়েন।

নির্বাচিত পলি বেগম এক প্রতিক্রিয়ায় বলেন, ‘আমার স্বামী হামিদপুর ইউনিয়নের একজন জনপ্রিয় চেয়ারম্যান ছিলেন। সন্ত্রাসীরা তাকে নির্মমভাবে গুলি করে হত্যা করেন। আমার স্বামীর স্বপ্ন পূরণের জন্য আমি নির্মাচনে অংশগ্রহণ করি। আমার স্বামীর হত্যা মামলার প্রধান আসামি আমার সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। ইউনিয়নের জনগণ এই খুনীকে প্রত্যাখান করে আমাকে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেছে। আমার স্বামীর স্বপ্ন পূরণের জন্য আমি কাজ করে যাবে’। তিনি সকলের দোয়া চেয়েছেন।

এদিকে নির্বাচনের ফলাফলের পর অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে ইউনিয়ন জুড়ে পর্যাপ্ত সংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য মোতায়েন রয়েছে।


প্রচারে মাধবপাশা ছাত্র সংংগঠন এর পক্ষ থেকে আমি তারেক বিশ্বাস




No comments:

Post a Comment