জেনে নিন চুল পড়ার কারন ও প্রতিকার এবং পাতলা চুলকে ঘন করুন...
মানুষের সুন্দর্যের অপরিহার্য অংশ হচছে মাথার চুল ৷
আর এই মাথার চুল যদি না থাকে তাহলে নারী বা পুরুষ তার যুন্দরর্য হারায় ৷
আর আমাদের মাথার চুল পড়ার সমস্যায় নারী-পুরুষ উভয়েই ভোগেন ৷
আজকাল চুল পড়া একটা সাধারণ বেপার হয়ে পড়েছে ৷
যদি আপনার বন্ধু/বান্ধবিদের কাছে বলেন যে,
লালটু,বল্টু / জরিনা,ববিতা,চকিনা "আমার না অনেক বেশি চুল ঝরে যাচ্ছে কি করি বলত ?
দেখবেন তারাও বলবে Bro আমার ও তো এই একই দশা! ব্যাপার টা হাস্যকর হলেও এটাই বাস্তব ৷
মেয়েদের চুল পড়লে তেমন সমস্যা হয়না ৷
তার কারণ মেয়েদের চুল যতই পড়ুক
তারা বিবাহ বা মরার আগ পর্যন্ত তাদের ( ব্যালে ) মাথায় চুল থাকে ৷
কিন্তু চুল পড়া ছেলেদের জন্য গভির চিন্তার বিষয় ৷
কারণ মেয়েরা পাততা দিবে না ৷ বলবে টাক্কু ছেলেকে বিয়ে করব না ৷
তবে আপনি টাকা-পয়সার মালিক হলে সানি লিওন কে ও বিয়ে করতে পারবেন ৷
সে ক্ষেত্রে আপনার চুল পড়া নিয়ে চিনতার কিছু নেয় ৷
আর যাদের অর্থ থাকবে না, তাদের মেয়েরা বিয়ে করতে চাইবে না ৷
আর বিয়ে করলেও ( দেহ দিব মন দিব না ) এমন পরিসতিতি হবে ৷
( মজা করে কথা গূলো বললাম খারাপ মাইন্ডে নিবেন না )
- Not: যাই হক চুল পড়ার সমস্যা নিয়ে আর বেশি চিন্তা করার প্রোয়োজন নাই ৷
আপনি আমার এই পুরা আরর্টিকেল টি পড়ুন ৷
ইনশাআল্লা আপনার চুল আপনার মাথায় ,মরার আগ পর্যন্ত ধরে রাখতে পারবেন ৷
তাহলে চলুন আমরা চুল কেন পড়ে এবং চুল পড়া সমস্যার সমাধাণ কিভাবে করবেন জেনে নেয় ৷
প্রথমে আমরা চুল পড়ার কারণ জেনে নেয় !
চুল পড়ার কারণ না জানলে কখনও আমরা চুল পড়া বন্ধ করতে পারব না ৷
তাই চুল পঢ়ার কারণ আমাদের আগে জানতে হবে ৷
চুল পড়ার অনেক কারন রয়েছে ঐর মধ্য কিছু কারন রয়েছে যা নিজেরা না বুঝে করে ফেলি,,
আর কিছু হলো আমাদের শারীরিক বিভিন্ন সমস্যা ৷
- আমাদের চারপাশের পরিবেশ দূষণ, বয়স, স্ট্রেস, স্মোকিং,
পুষ্টির অভাব, হরমোনাল ইমব্যালেন্স, জেনেটিক কারণ,
স্কাল্প ইনফেকশন, চুলে ব্যাবহার ক্রিত প্রডাক্টের মাত্রাতিরিক্ত
ব্যবহার ও কখনও ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কারণে,
থাইরয়েড, অটোইমিউন ডিজজ, পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রম,
অ্যানিমিয়াসহ নানা কারণেই চুল পড়া বেড়ে যেতে পারে।
সাধারণত ২০-৩০ বছর বয়সী ছেলে/মেয়ে দের বেশি চুল পড়তে দেখা যায় ৷
কারণ, এরা খাওয়া-দাওয়া সময় মতো করে না বা বাইরের বিভিন্ন অসাস্হ্যকর খাবার বেশি খেয়ে থাকে ৷
ফলে শরীরে পর্যাপ্ত প্রটিনের অভাব দেখা যায় ৷
যার ফলে প্রটিনের অভাবে চুল অস্বাস্থ্যকর হয়ে পড়ে এবং অধিক হারে চুল ঝরতে থাকে ৷
আর বিশেষ করে ছেলেরা বাড়ির বাইরে বেশি থাকে বলে তাদের চুলের ক্ষতি ও বেশি হয় ৷
অতিরিক্ত চিন্তার ফলে চুল ঝরে যায় ৷ তাই চুলের যত্নে অধিক চিন্তা করা যাবে না ৷
এর প্রমাণ বিসেবে আমরা দেখি যাদের অনেক টাকা বা সম্পদ তারা টাক হয়ে যায় ৷
কারণ তারা প্রচুর চিনতা করে ৷
চুল পড়ার অন্যতম কার হল,ছেলে বা মেদের হ্যান্ডেল মারা বা হস্তমূথন করা ৷
বিশেষ করে ছেলারা এগূলা বেশি করে ৷
- ( এখন প্রশ্ন করতে পারেন সানিলিওন কেন টাক হয় না ? তার তো সম্পদ ও ইষ্টুবিষ্টু দুটাই ???
উত্তর হল আগেই বলেছি মেয়েদের চুল যতই পড়ুক মরার আগ পর্যন্ত টাক হয় না ৷ )
অতিরিক্ত মুবাইল ব্যাবহার করলে ও ঠিক মত না গুমালে চুল পড়ে যায় ৷
তাই এগূলা বন্ধু করতে হবে ৷
- আজ কাল "পরিমনি হক বা শাকিবখান" ( ছেলে বা মেয়ে )
সবাই চুলে অধিক পরিমাণে শ্যাম্পু,কন্ডিশনার,হেয়ার স্প্রে, হেয়ার জেল,
হেয়ার সিরাম, হেয়ার মাস্ক, হেয়ার অয়েল ইত্যাদি প্রোসাধনি ব্যাবহার করে থাকে ৷
এগূলা ক্ষতিকর তবে জানেন কি !
এই ধরনের প্রোডাক্ট গুলোতে অনেক ধরনের কেমিক্যাল ব্যবহার করা হয় ৷
যা চুলের জন্য একেবারেই অস্বাস্থ্যকর ৷
বন্ধুরা চুল ঝড়ে পড়ার আর একটি কারণ হচছে আমরা চুলে তেল ব্যবহার করি না ৷
আজকাল আমরা কেউ ই চুলে তেল দিতে একদম পছন্দ করি না বিশেষ করে ছেলেরা ৷
কারন দেখতে একটু খারাপ লাগে ৷ তবে চুলে তেল না লাগালে চুল রুক্ষ হয়ে যায় ৷
তাছাড়া তেল না দেওয়ার ফলে চুল একটার সাথে আর একটা জড়িয়ে যাই এবং ছিড়ে যায় ৷
- আপনার শরীলে ভিটামিনের অভাবে চুল পড়তে পারে ৷
আবার পুষ্টির অভাবেও আপনার মাথার চুল পড়তে পারে অনেক ৷
চিনি বা মিষ্টি , চর্বি যুক্ত খাবার বেশি খেলে চুল পড়ে ৷ - বিড়ি-সিগারেট মদ-গাজা বা নেশা করলেও চুল পড়ে যায় ৷
কারণ এতে মাথায় ত্বকে রক্তের পরিমান কমে যায় ৷ - মাথার খুসকি একটি ছত্রাক এটির জন্যও চুল পড়ে যায় ৷
মেয়েদের চুল পড়ার কারণ ও প্রতিকার
মাথার বা ( পাতালের ) চুল যেখানেরই হক নরম অবস্তাই বেশি ঝরে ৷
চুলের গোড়া নরম হয় তখন , যখন চুলের গোড়া ভেজানো হয় অর্থাৎ গোসল করা হয় ৷
গোসলের পরে আমাদের চুলের গোড়া অনেক নরম হয়ে যায় ফলে সামান্য
একটু আঘাতে চুল ঝরে যায় ৷
গোছলের পর চিরুনি দিয়ে চুল আঁচড়ানো বা চুল
দ্রুত শুকানোর জন্য গামছা বা তোয়ালে দিয়ে জোরে জোরে ঘষবেন না বেশি ৷
আপনার যদি তাড়া থাকে তাহলে চুল বাতাসে শুখান ৷
তাছাড়া চুল শক্ত করে বাধলেও চুল পড়ে যায় ৷
- যূর্যের অতি UV রশ্নি ও চুলের ক্ষতি করে ৷ তাই অকারনে রদ্দুরে যাবেন না ৷
আমরা চুলে বিভিন্ন প্রোসাধনি ব্যাবহার করে থাকি ৷
অনেখ ক্ষেত্রে এগূলা ব্যাবহার করার কারনেও চুল পড়তে পারে ৷
বন্ধুরা আমাদের পারিপার্শ্বিক পরিবেশের কারণে ও চুল পড়তে পারে ৷
যেমন নোনা এলাকায় বসবাস করে যারা,
তাদের সাধারণত গোসলের পানি ব্যবহার করতে হয় অতিরিক্ত নোনা পানি ৷
এই নোনা পানির কারণে আমাদের চুল ড্যামেজ হয়ে যায় এবং ধীরে ধীরে চুল পড়ে যায় ৷
- গরম জিনিস, যা চুলের জন্য খুব ই ক্ষতিকর ৷
তাই চুলে অতিরিক্ত গরম কীছুই ব্যবহার করলে চুল ড্যামেজ হয়ে যায় এবং ঝরে যায় ৷
তাই চুলে প্রচুর গরম কোনো কিছু দেওয়া যাবে না ৷
বন্ধুরা চুল পড়ার অন্যতম কারণ হচ্ছে অধিক সময় ধরে মাথায় হিজাব করে রাখা ৷
বন্ধুরা গরমের সময় মেয়েরা যারা হিজাব করে,
অতিরিক্ত গরমের ঘামে মাথার চুলের গোড়া ঘেমে যায় এবং
চুলের গোড়া নরম হয়ে যায় আর সামান্য একটু আঘাতে চুল ঝরে পড়ে ৷
মেয়েদের প্রেগন্যান্সি অথবা অনেক সময় টাইফয়েডের কারনে ও চুল পড়ে ৷
তাহলে চলুন আমরা চুল পড়া বন্ধ এবং চুল ঘন করার উপায় জেনে নেয় ৷
বন্ধুরা চুল পড়ার অনেক কারন আমরা উপরে জানতে পারলাম ৷
এবার আমরা জানার চেষ্টা করব কিভাবে চুল পড়া বন্ধ করবেন ৷
বন্ধুরা আপনার যদি বেশি চুল পড়ে তাহলে বছরে 2-3 বার টাক হয়ে যান ৷
টাক হলে নতুন চুল উঠে এবং চুল কম পড়ে ৷
আর মাথার বড় চুল রাখবেন না কখনও কারণ চুল যত বড় হবে তত চুল ভেশি পড়বে ৷
বলবেন টাক হতে লজ্জা করে ৷
আরে ভাই যখন মাথাই চুল থাকবে না তখন লজ্জা করবে না ?
তাই কে কি বলল সুনে আপনার লাভ আছে ৷
- চুল পড়া বন্ধ করতে আমরা মাথায় পিয়াজ রসুন ও আদার রস ব্যাবহার করতে পারি ৷
- প্রচুর পানি পান করবেন চুল পড়া বন্ধ করার জন্য ৷
কারণ পানি শূন্যতার জন্য ও চুল পড়ে ৷ - গবেশনায় দেখে গেছে গ্রিন টি ব্যাবহারে চুল পড়া বন্ধে সাহায্য করে ৷
তাই গ্রিন টি পানিতে মিসিয়ে চুলের গোড়াই লাগান ৷ - ধূমপান ও মদ পান থেকে নিজেকে বিরত রাখুন ৷
- সময়মত খাবার খান ও ঘুমান ৷ অতিরিক্ত রাত জাগবেন না ৷
মানসাক চিনতার কারনে চুল পড়ে যায় ৷ তাই বেশি চিনতা করবেন না ৷
প্রকৃতিক নিয়মে যা হবার হবে ৷ তাই ফালতু চিনতা করবেন না ৷ - ভিটামিন " ই" চুলের সাস্থ ভাল রাখে ৷
তাই ভিটামিন ই চুলের গোরাই লাগান ৷
মিষ্টি জাতীয় খাবার কম খান ৷
মাথাই নিম পাতার রস লাগান ৷
এতে খূসকি দূর হবে এবং চুলের গোড়া শক্ত হবে ৷
ভিটামিন ই ও এ আছে এমন খাবার খান ৷ - নিয়মিত শারিলিক ব্যাম করুন ৷
তাহলে আপনির শরীলের হরমোন ব্যালেন্স ঠিক থাকবে এবং চুল পড়া বন্ধ হবে ৷
অতিরিক্ত চা বা কফি খাবেন না ৷ এর কারনেও চুল ঝরে যায় ৷
ADD: মেয়েদের মন জয় করার মাষ্টার টিপস ! নারীর মন জয় হবে 100%...
চুল পড়া কমানোর এবং চুল ঘন করার ঘরোয়া উপায়
চুল পড়া রোধে আমলকি :
চুল পড়া ঠেকানোর পাশপাশি চুলের সংখ্যা বৃদ্ধিতে আমলকির কোনও বিকল্প নাই ।
কারণ এতে উপস্থিত ভিটামিন সি চুলের পুষ্টি বৃদ্ধি করে, সেই সঙ্গে স্কাল্পের স্বাস্থ্যেরও উন্নতি ঘটায়।
প্রসঙ্গত কারণে, দেহে ভিটামিন-সি-এর ঘাটতি দেখা দিলে মাথার চুল পড়া শুরু হয়।
এই জন্য ১ চামচ আমলকির রসের সঙ্গে ১ চামচ লেবুর রস মিশিয়ে চুলের গোড়ায় লাগান ৷
চুল পড়া বন্ধে মেথি-গাছ :
ল পড়া ঠেকাতে মেথি খুব উপকারি ।
অল্প করে মেথি বীজ নিয়ে এক গ্লাস পানিতে রাত ভর ভিজিয়ে রাখবেন।
পরদিন বীজগুলি বেটে নিয়ে একটা পেস্ট বানাবেন।
সেই পেস্টটা ভাল করে মাথায় লাগিয়ে ৪০-৫০ মিনিট রেখে দিয়ে ধুয়ে নেবেন।
টানা একমাস, প্রতিদিন এই মিশ্রনটি মাথায় লাগালে চুল পড়া তো কমবেই
মাথা ভর্তি চুলের স্বপ্নও পূরণ হতেপারে।
চুল পড়া বন্ধে পেঁয়াজের রস :
পেঁয়াজে থাকা সালফার চুলের ফলিকেলসে রক্ত চলাচল বাড়িয়ে দেয়।
এখানেই শেষ নয়, পেঁয়াজের রসে রয়েছে বিপুল পরিমাণে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল প্রপার্টিজ,
যা স্কাল্পে ঘর বেঁধে থাকা জীবাণুদের মেরে ফেলে।
ফলে স্কাল্প ইনফেকশনের সঙ্গে সঙ্গে চুল পড়ার অশঙ্কাও হ্রাস পায়।
পেয়াজ থেকে রস বের করে নিন এবং সেই রস মাথায় লাগিয়ে ১-২ ঘন্টা পর ধুয়ে ফেলুন।
মাথার চুল পড়া রোধে অ্যালোভেরা :
অ্যালোভেরা রয়েছে এনজাইম, যা চুলের বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ।
ফলে চুল পড়লেও মাথা ফাঁকা হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে না।
এতে উপস্থিত অ্যালকেলাইন প্রপার্টিজ স্কাল্পের পি এইচ লেভেল ঠিক রাখতে সাহায্য করে।
ফলে চুল পড়ার হার কমে। পরিমাণ মতো অ্যালো ভেরা জেল নিয়ে মাথায় লাগিয়ে ফেলুন।
2-3 ঘন্টা অপেক্ষা করে হালকা গরম জলে ভাল করে মাথাটা ধুয়ে নিন।
সপ্তাহে বা মাসে ৩-৪ বার এটি করতে পারেন ৷
চুল পড়া বন্ধে নিম পাতার রস :
তাজা নিম পাতা ফুটিয়ে সিদ্ধ করে রস বের করুন।
এরপর ঠাণ্ডা করে তা দিয়ে আপনার চুল এবং মাথার ত্বক ধুয়ে ফেলুন।
সপ্তাহে একবার বা দুইবার করুন।
চুল পড়া বন্ধে মধু এবং জলপাই তেল :
দুই টেবিল চামচ মধু এবং জলপাই তেল নিন।
এই দুটো ভালো করে মিশিয়ে নিন। এরপর এতে এক টেবিল চামচ দারুচিনির গুঁড়া ভাল করে মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন।
মিশ্রণটি চুলে এবং মাথার ত্বকে মেখে ২০ থেকে ২৫ মিনিট রেখে দিন।
নতুন চুল গজানোতে বেশ কার্যকর এই ওষুধ এটি।
চুল পড়া বন্ধে ঘৃতকুমারীর রস এবং নিমের পেস্ট :
ঘৃতকুমারীর রসের এবং শুকনো নিম পাতার চূর্ণ মিশান ।
তারপর কয়েক ফোঁটা ভেষজ আমলার তেল যোগ করে পেস্ট বানান।
পেস্টটি আপনার প্রতিটি চুলের গোঁড়ায় ভাল ভাবে মাখুন।
১ ঘণ্টা রেখে তারপর ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে ১ থেকে ২ বার এটি ব্যবহার করুন।
চুল পড়া বন্ধে ডিমের সাদা অংশ এবং দধির মিশ্রণ :
2টি ডিমের সাদা অংশ আলাদা করে এবং দুই টেবিল চামচ তাজা দধি বা ঘোল যোগ করে ভালভাবে মেশান ৷
তাতে এক টেবিল চামচ শিকাকি বা নিম পাউডার যোগ করুন এবং মাথার ত্বকে মাখুন
এবং 20-30 মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। এতেও ভাল ফল পাবেন ৷
চুল পড়া বন্ধে তামাকের রস :
আপনার ব্যাবহার ক্রিত শ্যাম্পুর সাথে কয়েক ফোঁটা তামাকের রস
মিশিয়ে ব্যবহার করলে তা চুলপড়া ঠেকাতে অত্যন্ত ভূমিকা রাখে ।
চুল পড়া বন্ধে চা পাতা :
লেবুর রসের সাথে চা পাতার নির্যাস মিশিয়ে তা দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন।
ফলে আপনার চুলের স্বাস্থ্য রক্ষা সাথে চুল ঝরে পড়া বন্ধ হবে।
তাছাড়া ভাল ডাক্তারের পরামর্শ নিন ৷
অতএব, উপরের যে কাজ গূলো এত দিন আমরা না
বুঝে করে আসছি সে সকল কাজ বন্ধ করতে হবে
এবং উপরের তাহলে দেখবেন আপনার চুল পড়া অবশ্যই বন্ধ হবে ইনশাআল্লা ৷
No comments:
Post a Comment